প্রকাশ :
২৪খবরবিডি: 'নিত্যপণ্যের বাজার অস্থিতিশীল হয়ে উঠছে। জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির প্রভাবে বাজারে সব পণ্যের দর নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে। মাত্র এক সপ্তাহের ব্যবধানে শুধু ব্রয়লার মুরগির দামই কেজিতে বেড়েছে ৪০ টাকা।'
-সবজির বাজারে দেখা গেছে, ১ কেজি নয়, অধিকাংশই ২৫০ গ্রাম শিম কিনছেন। যদিও এ পণ্য মাত্র বাজারে এসেছে। শিম এখন কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৯০ থেকে ২০০ টাকায়। গত সপ্তাহে ৮০ থেকে ১০০ টাকা কেজি বিক্রি হওয়া পাকা টমেটো এখন ১০০ থেকে ১৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। গাজর ১২০ থেকে ১৩০ টাকা কেজি। বরবটিও গত সপ্তাহের মতো ৭০ থেকে ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। শসার দাম বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ। গত সপ্তাহে ৪০ থেকে ৫০ টাকা কেজি বিক্রি হওয়া শসা এখন ৭০ থেকে ৮০ টাকা। বেগুনের কেজি ৫০ থেকে ৭০, কাঁকরোল ৫০ থেকে ৭০, কাঁচা পেঁপে ২০ থেকে ২৫, পটোল ৪০ থেকে ৫০ টাকা কেজি। কচুর লতি, ঝিঙে, চিচিঙ্গা ৪০ থেকে ৫০, করলা ৬০ থেকে ৮০ টাকা। সপ্তাহের ব্যবধানে এসব সবজির দাম কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা বেড়েছে।
চট্টগ্রাম : 'চট্টগ্রামে সবজিসহ নিত্যপণ্যের দাম বেড়েই চলেছে। সবজি ছাড়াও সপ্তাহের ব্যবধানে এক ডজন ব্রয়লার ডিমের খুচরা দাম ৩৫ থেকে ৪০ টাকা বেড়ে ১৪৫-১৫০ টাকায় উঠেছে। নিম্ন আয়ের ও সাধারণ মানুষ বাড়তি খরচের জোগান দিতে হিমশিম খাচ্ছে। গতকাল নগরের বহদ্দারহাট, চকবাজার, রেয়াজ উদ্দিন বাজার, কাজির দেউরি, অক্সিজের কাঁচাবাজার, কর্ণফুলী মার্কেটসহ বিভিন্ন বাজার ঘুরে এমন তথ্য পাওয়া যায়। গাড়ি ভাড়া বৃদ্ধির কারণে সব পণ্যের দাম আরও বাড়তে পারে বলেও জানান ব্যবসায়ীরা।'
বাজার ব্রয়লার মুরগি ২০০, ডিমের ডজন ১৫০
-চট্টগ্রাম নগরের বিভিন্ন বাজারে ব্রয়লার মুরগি ১৫০ থেকে বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১৯০ টাকায়। ডিম প্রতি ডজন ১২৫ থেকে বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১৪৫-১৫০ টাকায়। দেশি মুরগির কেজি ৪০০ থেকে ৪৫০ এবং সোনালি মুরগি ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা। রসুন ১১০ থেকে বেড়ে ১৩০-১৩৫, কাঁচা মরিচ ২৪০ থেকে বেড়ে ৩০০, টমেটো ২০০ থেকে ২২০, ভালো মানের শসা ৭০, বেগুন ৬০, ঢেঁড়স ৪০, পেঁপে ৩৫, করলা ৫০, পটোল ৪০, কাঁকরোল ৪০, লাউ ২৫, চালকুমড়া ২৫, মিষ্টিকুমড়া ৩০ এবং কচুর লতি, ঝিঙা ও মুলা ৫০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। মাছ-মাংস বিক্রি হচ্ছে আগের দরেই। মাঝারি আকারের ইলিশ প্রতি কেজি ১২০০ ও বড় আকারের ১৪০০ থেকে ১৮০০ টাকা। প্রতি কেজি রুই-কাতলা ৩৮০, শিং ৫৮০, চিংড়ি ৭৫০, কই ২৮০, সিলভার কার্প ২৫০, সমুদ্রের কোরাল ৪৩০, পাঙ্গাশ ২০০ টাকা কেজি।